নোয়াখালী ০৪:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভালোবাসা উদযাপন হোক ভিন্নভাবে

ডিজিটাল নোয়াখালী ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৯:৩৫:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৪৭৬ বার পড়া হয়েছে

শীতের আমেজ গায়ে মেখে এসেছে বসন্ত। দিনটা ভালোবাসারও। আজ যেমন পহেলা ফাল্গুন। তেমনি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসও। একই সঙ্গে দুইটি দিবস উদযাপনের উৎসবে মেতেছে বাঙালি। যদিও অনেকেই মনে করেন ভালোবাসা প্রকাশের জন্য আলাদা দিবসের প্রয়োজন নেই। ভালোবাসা অফুরান। ভালোবাসা অনন্তকালের। তবুও বিশ্বায়নের প্রভাবে পশ্চিমা সংস্কৃতি ঢুকে পড়েছে বাঙালি পাড়ায়।

সম্পর্ক যতই দীর্ঘ হোক একে অপরকে উজার করে বলার মতো গল্পের কখনও অভাব হয় না। সারা বছর কর্মব্যস্ততায় দুই একবার দেখা সাক্ষাৎ আর সামাজিক যোগাযোগে কুশল বিনিময়। এছাড়া মন খুলে কথা বলাই যেনো হয় না! তাই ভালবাসার এই বিশেষ দিনে সব ব্যস্ততাকে পেছনে ফেলে জমে থাকা গল্পে মেতে উঠুন দুজন।

শহর ছেড়ে বেরিয়ে পড়ুন

প্রেমের জন্য বরাদ্দ এই বিশেষ দিনে শহরে পা ফেলাই দুষ্কর। পার্কে-ময়দানে ভিড়। ভালোবাসার ভিড় যেন আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে শহরটাকে। প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে চাইলে এই নাগরিক কোলাহল থেকে দূরে কোথাও বেরিয়ে পড়তে পারেন।

নিজে হাতে রান্না করুন

১৪ ফেব্রুয়ারিতে দেখার মতো অবস্থা হয় শহরের রেস্তোরাঁগুলো। ঠাসাঠাসি ভিড়ে একেবারে চিড়ে চ্যাপ্টা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে বিলাসিতায় মোড়া হোটেল-রেস্তোরাঁ। সংক্রমণের হার কমলেও। নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা এখনও কমেনি। তাই সব দিক বজায় রাখতে এই বিশেষ দিনে কাছের মানুষকে নিজে হাতে তার পছন্দের খাবার রেঁধে খাওয়াতে পারে। কেমন হয় যদি দুইজনেই কিছু কিছু পদ অপরের পছন্দ মতো রান্না করে খাওয়াতে পারেন।

হেঁটে দেখতে শিখুন

মনে করে বলুন তো,শেষ কবে হাতে হাত রেখে একসঙ্গে হেঁটেছেন? মনে পড়ছে না তো। এই ব্যস্ততম জীবনে নিয়ে হাঁটার ফুরসতটাই যে নেই। ভালোবাসার এই দিনে সময় বার করে পাশাপাশি হাঁটুন, কথা বলুন। একসঙ্গে শহরের আকাশে সূর্যকে মেঘের আড়ালে ঢেকে যেতে দেখুন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ভালোবাসা উদযাপন হোক ভিন্নভাবে

আপডেট সময় ০৯:৩৫:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২

শীতের আমেজ গায়ে মেখে এসেছে বসন্ত। দিনটা ভালোবাসারও। আজ যেমন পহেলা ফাল্গুন। তেমনি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসও। একই সঙ্গে দুইটি দিবস উদযাপনের উৎসবে মেতেছে বাঙালি। যদিও অনেকেই মনে করেন ভালোবাসা প্রকাশের জন্য আলাদা দিবসের প্রয়োজন নেই। ভালোবাসা অফুরান। ভালোবাসা অনন্তকালের। তবুও বিশ্বায়নের প্রভাবে পশ্চিমা সংস্কৃতি ঢুকে পড়েছে বাঙালি পাড়ায়।

সম্পর্ক যতই দীর্ঘ হোক একে অপরকে উজার করে বলার মতো গল্পের কখনও অভাব হয় না। সারা বছর কর্মব্যস্ততায় দুই একবার দেখা সাক্ষাৎ আর সামাজিক যোগাযোগে কুশল বিনিময়। এছাড়া মন খুলে কথা বলাই যেনো হয় না! তাই ভালবাসার এই বিশেষ দিনে সব ব্যস্ততাকে পেছনে ফেলে জমে থাকা গল্পে মেতে উঠুন দুজন।

শহর ছেড়ে বেরিয়ে পড়ুন

প্রেমের জন্য বরাদ্দ এই বিশেষ দিনে শহরে পা ফেলাই দুষ্কর। পার্কে-ময়দানে ভিড়। ভালোবাসার ভিড় যেন আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে শহরটাকে। প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে চাইলে এই নাগরিক কোলাহল থেকে দূরে কোথাও বেরিয়ে পড়তে পারেন।

নিজে হাতে রান্না করুন

১৪ ফেব্রুয়ারিতে দেখার মতো অবস্থা হয় শহরের রেস্তোরাঁগুলো। ঠাসাঠাসি ভিড়ে একেবারে চিড়ে চ্যাপ্টা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে বিলাসিতায় মোড়া হোটেল-রেস্তোরাঁ। সংক্রমণের হার কমলেও। নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা এখনও কমেনি। তাই সব দিক বজায় রাখতে এই বিশেষ দিনে কাছের মানুষকে নিজে হাতে তার পছন্দের খাবার রেঁধে খাওয়াতে পারে। কেমন হয় যদি দুইজনেই কিছু কিছু পদ অপরের পছন্দ মতো রান্না করে খাওয়াতে পারেন।

হেঁটে দেখতে শিখুন

মনে করে বলুন তো,শেষ কবে হাতে হাত রেখে একসঙ্গে হেঁটেছেন? মনে পড়ছে না তো। এই ব্যস্ততম জীবনে নিয়ে হাঁটার ফুরসতটাই যে নেই। ভালোবাসার এই দিনে সময় বার করে পাশাপাশি হাঁটুন, কথা বলুন। একসঙ্গে শহরের আকাশে সূর্যকে মেঘের আড়ালে ঢেকে যেতে দেখুন।