নোয়াখালী ০৪:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘পহেলা বৈশাখে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই’

ডিজিটাল নোয়াখালী ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৩:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৪
  • / ২৭২ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বৈশাখের এ অনুষ্ঠান বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনার একটি প্রকাশ। এ জন্য এটির ওপর বারবার আঘাত এসেছে। তবে এবার রমনায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই। তারপরও সব বিষয় মাথায় রেখেই ডিএমপির পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

বৈশাখের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকায় যেসব স্থানে অনুষ্ঠান হবে প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজর রাখা হবে। এর বাইরেও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। নজর রাখতে অনুষ্ঠানের স্থল ড্রোন থাকবে। তাছাড়া ভিডিও ক্যামেরা থাকবে সব জায়গায়।

তিনি বলেন, অনুষ্ঠান শুরুর আগে উন্নত প্রযুক্তি এবং ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দ্বারা অনুষ্ঠানস্থল সুইপ করা হবে। বোম ডিসপোজাল ইউনিট তাদের নিয়মিত মহড়া দেবে। একই কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রমনা এলাকায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

রোববার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত অনুষ্ঠানের স্থলে প্রবেশ করা যাবে এরপর আর প্রবেশ করা যাবে না জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বৈশাখের সব অনুষ্ঠান পাঁচটার মধ্যে শেষ করতে হবে এরপরে আর কাউকে এখানে থাকতে দেওয়া হবে না। অনুষ্ঠানের স্থল এবং বাহিরে ডিএমপির ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ ছাড়াও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।

পর্যটক যারা আসবেন তাদের সহায়তা করার জন্য এখানে টুরিস্ট পুলিশ থাকবেন। এ ছাড়া ডিএমপির পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য বিভাগ থাকবে বলে জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘পহেলা বৈশাখে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই’

আপডেট সময় ০৩:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৪

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বৈশাখের এ অনুষ্ঠান বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনার একটি প্রকাশ। এ জন্য এটির ওপর বারবার আঘাত এসেছে। তবে এবার রমনায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই। তারপরও সব বিষয় মাথায় রেখেই ডিএমপির পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

বৈশাখের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকায় যেসব স্থানে অনুষ্ঠান হবে প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজর রাখা হবে। এর বাইরেও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। নজর রাখতে অনুষ্ঠানের স্থল ড্রোন থাকবে। তাছাড়া ভিডিও ক্যামেরা থাকবে সব জায়গায়।

তিনি বলেন, অনুষ্ঠান শুরুর আগে উন্নত প্রযুক্তি এবং ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দ্বারা অনুষ্ঠানস্থল সুইপ করা হবে। বোম ডিসপোজাল ইউনিট তাদের নিয়মিত মহড়া দেবে। একই কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রমনা এলাকায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

রোববার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত অনুষ্ঠানের স্থলে প্রবেশ করা যাবে এরপর আর প্রবেশ করা যাবে না জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বৈশাখের সব অনুষ্ঠান পাঁচটার মধ্যে শেষ করতে হবে এরপরে আর কাউকে এখানে থাকতে দেওয়া হবে না। অনুষ্ঠানের স্থল এবং বাহিরে ডিএমপির ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ ছাড়াও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।

পর্যটক যারা আসবেন তাদের সহায়তা করার জন্য এখানে টুরিস্ট পুলিশ থাকবেন। এ ছাড়া ডিএমপির পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য বিভাগ থাকবে বলে জানান তিনি।