নোয়াখালী ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ ::
‘জুলুম-নির্যাতন করে আস্তাকুঁড়ে চলে গেছেন কাদের মির্জা’ কোম্পানীগঞ্জে বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ‘পোস্টার ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ মাইজদীর প্রধান সড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ ৩ যুবক গ্রেপ্তার দাগনভূইয়ায় জিআরএস কমিটির সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি কর্মীদের ঝাড়ু মিছিলে নেতাদের হামলা, থানায় মামলা কোম্পানীগঞ্জে বিএনপি নেতাদের গালে জুতা মারার মিছিল চৌমুহনীতে হসপিটালের অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ বিএনপির নবনির্বাচিত যুগ্ম-মহাসচিব এ্যানীকে মেট্রো হোমস চেয়ারম্যানের শুভেচ্ছা নোয়াখালীতে ৩৪ পরিবহন চাঁদাবাজ গ্রেফতার নোবিপ্রবির সঙ্গে ইউজিসির বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সই

কাদের মির্জার ‘হুমকিতে’ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কিত ভাগনে

নিজস্ব প্রতিবেদক, নোয়াখালী
  • আপডেট সময় ০১:৪৫:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২
  • / ১৫৬৫ বার পড়া হয়েছে

মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু

সপ্তম ধাপের ইউপি নির্বাচনে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ পরিবেশ নিয়ে শঙ্কিত সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার ভাগনে মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে ডিজিটাল নোয়াখালীকে এ শঙ্কার কথা জানান তিনি।

মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু কোম্পানীগঞ্জের ২নং চরপার্বতী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

তিনি দাবি করেন, ‘কাদের মির্জা পুলিশ পাহারায় বিভিন্ন এলাকায় হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। বিশেষ করে সংখ্যালঘু এলাকায় তার (কাদের মির্জার) অনুগত প্রার্থীদেরকে ভোট না দিলে হাত-পা ভেঙে দেয়ার হুমকি দিচ্ছেন।’

মঞ্জু বলেন, এলাকায় ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। দলীয় প্রতীক না থাকা ও অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলায় নির্বাচনের মাঠ জমে উঠেছে। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, অতীতের চেয়ারম্যানরা যা পারেননি তা আমি করে দেখাতে চাই। সেটি হচ্ছে পরিবেশ বান্ধব, শিক্ষা বান্ধব, মাদকমুক্ত একটি সুন্দর চরপার্বতী ইউনিয়ন উপহার দেওয়া আমার লক্ষ্য।

মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু উপজেলা আওয়ামী লীগের মুখপাত্র ও কাদের মির্জা ঘোরতর প্রতিপক্ষ সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের অনুসারি।

বিগত এক বছর কোম্পানীগঞ্জে কাদের মির্জার সঙ্গে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিবদমান সংঘাতের ফলে দলীয় প্রতীক নৌকা না দিয়ে উন্মুক্ত নির্বাচনের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগ।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার মোবাইলে বার বার ফোন দিয়েও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আগামি ৭ ফেব্রুয়ারি কোম্পানীগঞ্জের আট ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত আটজন ও কাদের মির্জা সমর্থিত আটজন ছাড়াও বেশ কয়েকজন প্রবাসীও প্রার্থী হয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

কাদের মির্জার ‘হুমকিতে’ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কিত ভাগনে

আপডেট সময় ০১:৪৫:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

সপ্তম ধাপের ইউপি নির্বাচনে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ পরিবেশ নিয়ে শঙ্কিত সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার ভাগনে মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে ডিজিটাল নোয়াখালীকে এ শঙ্কার কথা জানান তিনি।

মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু কোম্পানীগঞ্জের ২নং চরপার্বতী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

তিনি দাবি করেন, ‘কাদের মির্জা পুলিশ পাহারায় বিভিন্ন এলাকায় হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। বিশেষ করে সংখ্যালঘু এলাকায় তার (কাদের মির্জার) অনুগত প্রার্থীদেরকে ভোট না দিলে হাত-পা ভেঙে দেয়ার হুমকি দিচ্ছেন।’

মঞ্জু বলেন, এলাকায় ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। দলীয় প্রতীক না থাকা ও অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলায় নির্বাচনের মাঠ জমে উঠেছে। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, অতীতের চেয়ারম্যানরা যা পারেননি তা আমি করে দেখাতে চাই। সেটি হচ্ছে পরিবেশ বান্ধব, শিক্ষা বান্ধব, মাদকমুক্ত একটি সুন্দর চরপার্বতী ইউনিয়ন উপহার দেওয়া আমার লক্ষ্য।

মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু উপজেলা আওয়ামী লীগের মুখপাত্র ও কাদের মির্জা ঘোরতর প্রতিপক্ষ সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের অনুসারি।

বিগত এক বছর কোম্পানীগঞ্জে কাদের মির্জার সঙ্গে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিবদমান সংঘাতের ফলে দলীয় প্রতীক নৌকা না দিয়ে উন্মুক্ত নির্বাচনের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগ।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার মোবাইলে বার বার ফোন দিয়েও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আগামি ৭ ফেব্রুয়ারি কোম্পানীগঞ্জের আট ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত আটজন ও কাদের মির্জা সমর্থিত আটজন ছাড়াও বেশ কয়েকজন প্রবাসীও প্রার্থী হয়েছেন।