নোয়াখালী ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাদের মির্জার গাড়ি বহরে হামলার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, কোম্পানীগঞ্জ
  • আপডেট সময় ১০:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
  • / ৫৬৮ বার পড়া হয়েছে

বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার গাড়ি বহরে হামলার অভিযোগ উঠেছে।

রোববার (২৩ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় নিজের ফেসবুক ফেজ থেকে লাইভে এসে তিনি এ অভিযোগ করেন।

কাদের মির্জার অভিযোগ, ‘আমি সন্ধ্যায় রামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী ইকবাল বাহার চৌধুরীর নির্বাচনী কার্যালয় উদ্বোধন শেষে ফেরার পথে রাস্তার মাথায় চরকাঁকড়ার চেয়ারম্যান প্রার্থী হানিফ সবুজের নেতৃত্বে তার লোকজন আমার গাড়ি বহরে হামলা করেছে।’

‘স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে সন্ত্রাসীদের প্রতিহত না করলে তারা আমাকে প্রাণনাশের চেষ্টা করতো। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির জন্য প্রশাসনকে দায়ী থাকতে হবে’ যোগ করেন কাদের মির্জা।

তিনি আরও বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হলে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রশাসন নিরপেক্ষ না হলে আমরা নির্বাচন বর্জন করতেও দ্বিধা করবো না। আট ইউনিয়নে আমার আটজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।’

অভিযোগ অস্বীকার করে চেয়ারম্যান প্রার্থী হানিফ সবুজ বলেন, নির্বাচনী মাঠ গরম করতে কাদের মির্জা মিথ্যা অভিযোগ তুলছেন। বাজারের সবগুলো সিসিটিভির ফুটেজ পুলিশ সংগ্রহ করেছে। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পেলে পুলিশ ব্যবস্থা নিবে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ রোমন বলেন, আমি সাক্ষী দেওয়ার জন্য ঢাকায় অবস্থান করছি। খবর পেয়ে কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।

থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম মিজানুর রহমান বলেন, হামলার অভিযোগের সময়ের সব ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আগামি ৭ ফেব্রুয়ারি কোম্পানীগঞ্জে আট ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

 

ভিডিও লিংক

নিউজটি শেয়ার করুন

কাদের মির্জার গাড়ি বহরে হামলার অভিযোগ

আপডেট সময় ১০:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার গাড়ি বহরে হামলার অভিযোগ উঠেছে।

রোববার (২৩ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় নিজের ফেসবুক ফেজ থেকে লাইভে এসে তিনি এ অভিযোগ করেন।

কাদের মির্জার অভিযোগ, ‘আমি সন্ধ্যায় রামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী ইকবাল বাহার চৌধুরীর নির্বাচনী কার্যালয় উদ্বোধন শেষে ফেরার পথে রাস্তার মাথায় চরকাঁকড়ার চেয়ারম্যান প্রার্থী হানিফ সবুজের নেতৃত্বে তার লোকজন আমার গাড়ি বহরে হামলা করেছে।’

‘স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে সন্ত্রাসীদের প্রতিহত না করলে তারা আমাকে প্রাণনাশের চেষ্টা করতো। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির জন্য প্রশাসনকে দায়ী থাকতে হবে’ যোগ করেন কাদের মির্জা।

তিনি আরও বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হলে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রশাসন নিরপেক্ষ না হলে আমরা নির্বাচন বর্জন করতেও দ্বিধা করবো না। আট ইউনিয়নে আমার আটজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।’

অভিযোগ অস্বীকার করে চেয়ারম্যান প্রার্থী হানিফ সবুজ বলেন, নির্বাচনী মাঠ গরম করতে কাদের মির্জা মিথ্যা অভিযোগ তুলছেন। বাজারের সবগুলো সিসিটিভির ফুটেজ পুলিশ সংগ্রহ করেছে। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পেলে পুলিশ ব্যবস্থা নিবে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ রোমন বলেন, আমি সাক্ষী দেওয়ার জন্য ঢাকায় অবস্থান করছি। খবর পেয়ে কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।

থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম মিজানুর রহমান বলেন, হামলার অভিযোগের সময়ের সব ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আগামি ৭ ফেব্রুয়ারি কোম্পানীগঞ্জে আট ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

 

ভিডিও লিংক