নোয়াখালী ০৮:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমার নেতাকর্মীর গায়ে হাত দিলে টলারেট করবো না: এমপি একরাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় ১২:০২:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৫১১ বার পড়া হয়েছে

এমরামুল করিম চৌধুরী এমপি

নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী বলেছেন, কেউ যদি আমার কোনো নেতাকর্মীর গায়ে হাত উঠান তাহলে টলারেট করবো না। একই সাথে তিনি তার নেতাকর্মীদেরও আইন নিজের হাতে না তুলে নেওয়ার আহ্বানও জানান।

সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার এমন বক্তব্যের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।

ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে কেউ তো বিএনপির ছিল না। সবাই বিভিন্ন মার্কার ভোট করেছেন। কিন্তু আফটার ইলেকশন (নির্বাচন পরবর্তী সময়ে) যদি আমার কোনো নেতাকর্মীর গায়ে কেউ হাত উঠান তাহলে কিন্তু আমি টলারেট (সহ্য) করবো না। সব ভুলে যান। ইলেকশনের কথা ভুলে যান, কে জিতলো আর কে হারলো। এগুলো মনে না রেখে শেখ হাসিনার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য এগিয়ে চলুন।

ফেসবুক লাইভ থেকে একরামুল করিম চৌধুরী তার নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনারা কেউ আইন নিজ হাতে তুলে নেবেন না। কেউ অন্যায় করলে প্রশাসন ও পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিবে। আমি তখন কিন্তু কারো পক্ষ নিতে পারবো না।’

এ ব্যাপারে জানতে সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর মোবাইলে বার বার কল দিলেও বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন এবং পৌরসভা নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদসহ দলীয় সব পদ-পদবী থেকে নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীকে চূড়ান্তভাবে বহিষ্কার এবং অব্যাহতির জন্য দলীয় হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আমার নেতাকর্মীর গায়ে হাত দিলে টলারেট করবো না: এমপি একরাম

আপডেট সময় ১২:০২:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২

নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী বলেছেন, কেউ যদি আমার কোনো নেতাকর্মীর গায়ে হাত উঠান তাহলে টলারেট করবো না। একই সাথে তিনি তার নেতাকর্মীদেরও আইন নিজের হাতে না তুলে নেওয়ার আহ্বানও জানান।

সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার এমন বক্তব্যের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।

ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে কেউ তো বিএনপির ছিল না। সবাই বিভিন্ন মার্কার ভোট করেছেন। কিন্তু আফটার ইলেকশন (নির্বাচন পরবর্তী সময়ে) যদি আমার কোনো নেতাকর্মীর গায়ে কেউ হাত উঠান তাহলে কিন্তু আমি টলারেট (সহ্য) করবো না। সব ভুলে যান। ইলেকশনের কথা ভুলে যান, কে জিতলো আর কে হারলো। এগুলো মনে না রেখে শেখ হাসিনার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য এগিয়ে চলুন।

ফেসবুক লাইভ থেকে একরামুল করিম চৌধুরী তার নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনারা কেউ আইন নিজ হাতে তুলে নেবেন না। কেউ অন্যায় করলে প্রশাসন ও পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিবে। আমি তখন কিন্তু কারো পক্ষ নিতে পারবো না।’

এ ব্যাপারে জানতে সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর মোবাইলে বার বার কল দিলেও বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন এবং পৌরসভা নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদসহ দলীয় সব পদ-পদবী থেকে নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীকে চূড়ান্তভাবে বহিষ্কার এবং অব্যাহতির জন্য দলীয় হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।