নোয়াখালী ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাটখিলে চুলার আগুনে চার দোকান পুড়ে ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি

চাটখিল সংবাদদাতা
  • আপডেট সময় ০৩:২৯:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ মার্চ ২০২২
  • / ১৪৯০ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালীর চাটখিলে আগুনে চারটি দোকান ভষ্মিভূত হয়েছে। এতে অন্তত ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্তদের।

রোববার (২০ মার্চ) ভোরে বদলকোট ইউনিয়নের বদলকোট মধ্যম বাজারে এ ঘটনা ঘটে।

ব্যবসায়ীরা জানায়, আগুনে মো. কামরুল হোসেনের মেঘনা বেকারী, মো. শরাফতের চালের দোকান ও শাহনাজ স্টোর, মো. শহীদ উল্যাহর আরাফাত বোর্ডিং স্টোর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।

মেঘনা বেকারীর মালিক মো. কামরুল হোসেন জানান, হঠাৎ আগুনের লেলিহান শিখা দেখে ঘুমন্ত লোকজন ছুটে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। আগুন বাড়তে থাকায় ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়।

চাটখিল ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা (এসও) চন্দ্র শেখর গাইন বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস একঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ধারণা করা হচ্ছে মেঘনা বেকারীর চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা দাবি করেন, সময় মতো ফায়ার সার্ভিস না গেলে বাজারের সব দোকান পুড়ে বড়ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হতো। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার বিষয়টিও জানান তিনি।

চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, আগুনের সংবাদ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে ব্যবসায়ীদের জানমাল রক্ষায় কাজ করেছে। এতে কেউ হতাহত হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

চাটখিলে চুলার আগুনে চার দোকান পুড়ে ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি

আপডেট সময় ০৩:২৯:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ মার্চ ২০২২

নোয়াখালীর চাটখিলে আগুনে চারটি দোকান ভষ্মিভূত হয়েছে। এতে অন্তত ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্তদের।

রোববার (২০ মার্চ) ভোরে বদলকোট ইউনিয়নের বদলকোট মধ্যম বাজারে এ ঘটনা ঘটে।

ব্যবসায়ীরা জানায়, আগুনে মো. কামরুল হোসেনের মেঘনা বেকারী, মো. শরাফতের চালের দোকান ও শাহনাজ স্টোর, মো. শহীদ উল্যাহর আরাফাত বোর্ডিং স্টোর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।

মেঘনা বেকারীর মালিক মো. কামরুল হোসেন জানান, হঠাৎ আগুনের লেলিহান শিখা দেখে ঘুমন্ত লোকজন ছুটে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। আগুন বাড়তে থাকায় ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়।

চাটখিল ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা (এসও) চন্দ্র শেখর গাইন বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস একঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ধারণা করা হচ্ছে মেঘনা বেকারীর চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা দাবি করেন, সময় মতো ফায়ার সার্ভিস না গেলে বাজারের সব দোকান পুড়ে বড়ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হতো। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার বিষয়টিও জানান তিনি।

চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, আগুনের সংবাদ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে ব্যবসায়ীদের জানমাল রক্ষায় কাজ করেছে। এতে কেউ হতাহত হয়নি।